![গল্পকার ফোরাম চট্টগ্রামের নজরুল জন্মজয়ন্তী ও বই আলোচনা](uploads/2024/05/30/Book-review-1717039590.jpg)
লেখালেখি একটি ঐশ্বরিক বিশেষ ক্ষমতা। লেখকের লেখায় ফুটে ওঠে সমাজের অসংগতি, কুসংস্কার, দুর্নীতি এবং সহজ ও কল্যাণমুখী চিন্তার বিস্তার। একজন লেখক সমাজ ও জাতির বিবেকের কন্ঠস্বর এবং আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী ও বই আলোচনা অনুষ্ঠানে আলোচনায় এমন মন্তব্য ওঠে আসে।
সম্প্রতি চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ক্লাব কলেজিয়েট মিলনায়তনে কথাশিল্পী ও শিক্ষাবিদ আনোয়ারা আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় ‘গল্পকার’ ফোরাম চট্টগ্রাম আয়োজিত ছয়জন লেখকের সদ্য প্রকাশিত ছয়টি বইয়ের আলোচনা অনুষ্ঠান ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে নজরুল সংগীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী সুতপা চৌধুরী মুমু। বাঁশি বাজিয়ে শোনান কবি বিপ্রতীপ অপু।
গল্পকারের সম্পাদক মুহাম্মদ মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ‘গল্পকার’ ফোরাম চট্টগ্রামের সদস্যসচিব কথাশিল্পী আলমগীর শিপন।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কবি ও কথাশিল্পী সাঈদুল আরেফীন।
বই আলোচনায় কথাশিল্পের নানা আঙিক, জীবন ঘনিষ্ঠ চরিত্র ও ভাবনার কথকথা, গল্প বিষয়ক ধ্যাণ ধারনায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিবেশের চিত্রও ফুটে ওঠে বক্তাদের কথনে।
অনুষ্ঠানে শামসুদ্দীন শিশির সম্পাদিত ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের জুম ও বস্তু সংস্কৃতি’ নিয়ে আলোচনা করেন ড. আজাদ বুলবুল।
সুভাষ সর্ববিদ্যার গল্পগ্রন্থ ‘প্রমোশন’ নিয়ে আলোচনা করেন ছন্দা দাশ।
অরুপ পালিতের গল্পগ্রন্থ ‘তোমায় দেখেছিলাম’ নিয়ে আলোচনা করেন হাফিজ রশিদ খান।
ড. আজাদ বুলবুলের গল্পগ্রন্থ ‘উপদ্রুত উপত্যকা’ নিয়ে আলোচনা করেন মাঈন উদ্দিন জাহেদ।
মিনহাজুল ইসলাম মাসুম সম্পাদিত ‘নির্বাচিত সায়েন্স ফিকশন’ নিয়ে আলোচনা করেন আলী আসকর।
মিলন বনিকের গল্পগ্রন্থ ‘একাত্তরের দশরথ ও অন্যান্য গল্প’ নিয়ে আলোচনা করেন ইলিয়াস বাবর।
অমিয়/