ঢাকা ২১ আষাঢ় ১৪৩১, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

টাবুর মাথায় তেল ঢেলে দিলেন পরিচালক

প্রকাশ: ০৩ জুলাই ২০২৪, ০১:২৬ পিএম
আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৪, ০১:২৬ পিএম
টাবুর মাথায় তেল ঢেলে দিলেন পরিচালক
অভিনেত্রী টাবু

বলিউডের নন্দিত অভিনেত্রী টাবু। দীর্ঘদিনের বিরতি ভেঙে আবারও সরব হয়েছেন সিনেমা ও সিরিজে। তবে বিরতির পর টাবুর ফেরাটা চমক জাগিয়েছে দর্শকদের মনে। এবার এক সাক্ষাৎকারে এই তারকা অভিনেত্রী জানালেন মজার একটি ঘটনা।

আর তা হলো টাবুর মাথায় এক বোতল তেল ঢেলে দিয়েছিলেন একজন পরিচালক। এই আকস্মিক ঘটনায় হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন নাকি তিনি। ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৯৭ সালে ‘বিরাসত’ ছবির শুটিং ফ্লোরে। টাবু শুটিং করছিলেন। পরিচালক প্রিয়দর্শন তার উদ্দেশে বললেন, ‘আমি যে চুলে তেল দিতে বলেছিলাম।’ উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘হ্যাঁ, অল্প তেল দিয়েছি। আমার চুল কী সুন্দর চকচকে দেখাচ্ছে না!’ এর পরে পরিচালক সাময়িক ক্ষান্ত দিলেও কিছুক্ষণ পরে সেটে ফিরে এসে হঠাৎ পেছন থেকে টাবুর মাথার ওপর এক বোতল নারিকেল তেল ঢেলে দিলেন। তারপর চিৎকার করে তিনি বললেন, ‘চুলে তেল দেওয়া বলতে এটাই বুঝি আমি।’

সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে এই ঘটনার কথা জানালেন টাবু। ‘বিরাসত’ ছবিতে অনিল কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন এই অভিনেত্রী। এটি ছিল তামিল ছবি ‘থেভর মগন’-এর রিমেক। গল্পটি লিখেছিলেন দক্ষিণী তারকা কমল হাসান।

সাক্ষাৎকারে টাবু আরও বলেন, ‘ওই ঘটনার পরে আমারই সুবিধা হয়েছিল। আমাকে কোনো রকম কেশসজ্জা করতে হতো না। পাঁচ মিনিটে সাজসজ্জা হয়ে যেত। লম্বা চুলে তেল দিয়ে বেণি বেঁধে সেটে চলে যেতাম শট দিতে।’ টাবুর চরিত্রটি ছিল ঘরোয়া নরম প্রকৃতির একজন গৃহিণীর। চরিত্রে স্বাভাবিকতা বজায় রাখতেই পোশাকের পাশাপাশি চুলের ওপরও জোর দিয়েছিলেন পরিচালক। উল্লেখ্য, টাবুকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘ক্রু’ সিনেমায়। এতে আরও অভিনয় করেছেন কারিনা কাপুর খান ও কৃতি শ্যানন। সিনেমাটি বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহেও মুক্তি পেয়েছিল। এই সিনেমায় টাবুর অভিনয় প্রশংসিত হয়েছিল।

 কলি

১৩ বছর পর

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১৪ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১৪ পিএম
১৩ বছর পর

নিজের চতুর্থ সিনেমার কাজ শুরু করেছেন গুণী নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান। নাম ‘নীল জোছনা’। সরকারি অনুদানের এই সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি-বিষয়ক উপন্যাস ‘নীল জোছনার জীবন’ অবলম্বনে। এই সিনেমার মাধ্যমে টানা ১৩ বছরের অভিনয়ের বিরতি ভাঙছেন অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন। 

শাওনকে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল ২০১১ সালে, প্রয়াত লেখক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত ‘স্বর্ণ কলস’ নাটকে। তারপর আর অভিনয় করেননি তিনি। ‘নীল জোছনা’ সিনেমায় শাওন অভিনয় করবেন ব্যারিস্টার জয়া হক নামের একটি চরিত্রে। ১৩ বছর পর আরেফীনের সিনেমায় অভিনয়ের জন্য চুক্তি করেন এই অভিনেত্রী। বিষয়টি নিয়ে তিনি বলেন, ‘গল্প আর চরিত্র পছন্দ হয়েছে বলেই আরেফীনের সিনেমায় কাজ করছি। এখন বাকিটা বলতে পারব শুটিং শুরু করার পর। আশা করছি ভালো একটি কাজ হবে।’ এখন থেকে পর্দায় নিয়মিত হচ্ছেন কি না জানতে চাইলে শাওন বলেন, ‘এ নিয়ে সে রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। যদি কাহিনি পছন্দ হয়, তাহলে কাজ করব।’

শাওনকে নিয়ে সিনেমা করা প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘যখন থেকে এই সিনেমার চিত্রনাট্য লিখেছি, ঠিক সেই সময়ই মনে হয়েছে জয়া হক চরিত্রের জন্য মেহের আফরোজ শাওন মানানসই। সেই জায়গা থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করি এবং তিনি চিত্রনাট্য দেখে সিনেমায় অভিনয়ের জন্য রাজি হন।’ সিনেমাটি নিয়ে ফাখরুল আরেফিন খান আরও বলেন, ‘নীল জোছনা’ সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম প্রায় ৬ বছর আগে। সেই ২০১৮ সালের শেষদিকে। প্যারাসাইকোলজি নিয়ে আমার ধারণা, এর আগে বাংলাদেশে কোনো কাজ হয়নি। আর সে কারণেই যখন আমি মোশতাক আহমেদের উপন্যাসটি পড়ি, তখনই চিন্তা করি সিনেমা বানানোর। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার ‘জেকে ১৯৭১’ সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল। এরপর আবারও গত বছরের শুরু থেকে কাজটি শুরু করি।’

‘নীল জোছনা’ সিনেমায় আরও অভিনয় করছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী পাওলি দাম, বাংলাদেশের তারিক আনাম খান, ইন্তেখাব দিনার প্রমুখ। এরই মধ্যে ছবির শুটিং শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে শাওন জানালেন, তার অংশের চিত্রায়ণ শুরু হবে আজ থেকে।

শিশুশিল্পী হিসেবে সংস্কৃত জগতে যাত্রা শুরু হয় মেহের আফরোজ শাওনের। ১৯৯৬ সালে হুমায়ূন আহমেদের ‘নক্ষত্রের রাত’ ধারাবাহিক দিয়ে অভিষেক হয় অভিনয়ে। পরে বেশ কিছু নাটক, ধারাবাহিক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। সর্বশেষ ২০০৮ সালে হুমায়ূন আহমেদের ‘আমার আছে জল’-এ দেখা গেছে তাকে। অভিনয়ের পাশাপাশি সংগীতে সরব ছিলেন শাওন। তার গাওয়া বেশ কয়েকটি মৌলিক গান মন কেড়েছে তার ভক্তদের। নির্মাতা হিসেবে ২০১৬ সালে শাওন বানিয়েছেন সিনেমা ‘কৃষ্ণপক্ষ’। এতে তার নির্দেশনায় কাজ করেছিলেন রিয়াজ ও মাহি। এ ছাড়া তিনি বেশ কিছু নাটকও নির্মাণ করেছেন।

জাহ্নবী

শিল্পিত দৃশ্যকাব্য ‘পারো’

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১৩ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১৩ পিএম
শিল্পিত দৃশ্যকাব্য ‘পারো’

দেশ নাটকের ২৫তম প্রযোজনা নাটক ‘পারো’। রচনা ও নির্দেশনা মাসুম রেজা। 

দর্শনের বিখ্যাত বুরিডন প্যারাডক্সের কথা মনে পড়ল নাটকটি দেখে। মানুষের ভেতর সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুটো অপশন থাকে। যে অপশন তুলনামূলকভাবে বেশি খাপ খেয়ে যায়, মানুষ সেটা গ্রহণ করে। যদি সে সিদ্ধান্ত নিতে না পারে তাহলে ছটফট করতে করতে তার মৃত্যু ঘটে। একজন মানুষ যে ঘটনায় রুখে দাঁড়াতে চায়, সেই মানুষ একই ঘটনায় আপস করতে চায়। তারপর হয় সিদ্ধান্ত নেয়, নয়তো মরে কিংবা নিজেকে মারে। ‘পারো’ নাটকের কেন্দ্রে আছে পারমিতা নামের এক নারী। যাকে সবসময় বলা হয় অন্যায়ের সঙ্গে আপস করতে। পারমিতার ভেতর বাস করে দুই সত্তা। প্রাচীন সত্তা বলে, মানিয়ে নাও। আরেক সত্তা অসার প্রাচীন সত্তার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

নরওয়েজিয়ান নাট্যকার হেনরি ইবসেনের ‘আ ডলস হাউস’ নাটক যেখানে শেষ হয়, ১৫০ বছর ধরে সেই ধারণা প্রচলিত। ‘পারো’ এগিয়ে গেছে আরও। নিজেকে নিজে প্রশ্ন করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সত্য প্রতিষ্ঠা করে উঁচু মাথায় মর্যাদার সঙ্গে বাঁচার। সে গলাটিপে হত্যা করে নিজ আপসকামী সত্তাকে।

মঞ্চনাটকের প্রাণ তার কাহিনি আর কাহিনিকে স্পষ্ট করে তোলে সংলাপ। পারস্পরিক সম্পর্ক, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা যতটা না দেখার, তার চেয়ে অনেকবেশি অনুভব করার। এই নাটকের সংলাপ মূর্ত করেছে কাহিনিকে। যেমন- ‘ফুলের কুঁড়িকে কি তুমি ফোটাও? সে তো আপনি ফোটে। সে অনুভূতি।’

মঞ্চ ব্যবহার, সেট, লাইট, কস্টিউম এবং ব্যাকগ্রাউন্ড কালার ছিল ঠিকঠাক। মঞ্চ আর লাইটের কম্বিনেশন ভারসাম্য বজায় রেখেছে সবসময়। একাধারে চোখকে আরাম দিয়েছে আবার পরিস্থিতি ফুটিয়ে তুলতে সহায়ক হয়েছে। তাকে আরও প্রস্ফুটিত করেছে নাটকের কাহিনি ও আবহসংগীত।

পারমিতা চরিত্রে সুষমা সরকারের অভিনয় অনবদ্য। অলংকার শাস্ত্রমতে অভিনয় সম্পন্ন হয় চার প্রকৃতির মিশেলে। আঙ্গিক, শারীরিক ভঙ্গি। বাচিক, কণ্ঠস্বরের ব্যবহার। সাত্ত্বিক, মনকে অভিনয়ে অন্তর্ভুক্ত করা আর আহার্য, অভিনয়ে সেট, লাইট, প্রপস ইত্যাদিকে ব্যবহার করা। সুষমা সরকার অভিনয়ের এই চার প্রকৃতিকে দুর্দান্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে প্রতিটি চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন যথাযথভাবে। সেখানে চরিত্রের সূক্ষ্ম ব্যাপারগুলোও ধরা পড়েছে। আর এসব কারণেই ‘পারো’ হয়ে উঠেছে এক শিল্পিত দৃশ্যকাব্য।

জাহ্নবী

বর্ষার গান নিয়ে আসছেন অণিমা রায়

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১২ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১২ পিএম
বর্ষার গান নিয়ে আসছেন অণিমা রায়

বর্ষা মানে বৃষ্টিভেজা দিন। বর্ষা মানে ঝরঝর বারিধারা। বর্ষা রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ঋতু। বর্ষা নিয়ে চ্যানেল আইয়ের পর্দায় হাজির হবেন ড. অণিমা রায়।

আজ ৫ জুলাই সকাল সাতটার সংবাদের পর গান দিয়ে শুরু অনুষ্ঠানে গাইবেন রবীন্দ্রনাথের প্রিয় বর্ষা নিয়ে। মোহিত করবেন দর্শকদের। অণিমা রায় এ সময়ের জনপ্রিয় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তিনি রবীন্দ্র চর্চা করেন। রবীন্দ্রনাথ তার ধ্যান-জ্ঞান। মন-প্রাণ উজাড় করে রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করেন। 

জাহ্নবী

 

আরমান খানের ‘মেঘলা দিনের গান’

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১১ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১১ পিএম
আরমান খানের ‘মেঘলা দিনের গান’

সংগীত পরিচালক ও গায়ক আরমান খান প্রকাশ করলেন নতুন গান। এর শিরোনাম ‘মেঘলা দিনের গান’। মূলত বর্ষাকে বরণ করে নিতেই আরমান খানের এই গান। কথা লিখেছেন ওয়াহিদ পলাশ। সুর ও সংগীত করার পাশাপাশি কণ্ঠ দিয়েছেন আরমান খান। ভিডিও পরিচালনা করেছেন লস্কর নিয়াজ মাহমুদ। মডেল হয়েছেন মাবিয়া রিয়া ও আরমান খান নিজেই। 

গানটি সম্পর্কে আরমান খান বলেন, ‘মূলত বর্ষাকে বরণ করার লক্ষ্যেই গানটি তৈরি ও প্রকাশ করা। বর্ষাকে নিয়ে অনেকেরই নানারকম অনুভূতি কাজ করে। আশা করছি বর্ষার এই গানটিও শ্রোতারা পছন্দ করবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘গানটি প্রকাশের পর থেকে ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। তবে শ্রোতারা কতটুকু গ্রহণ করল তা বুঝতে আরেকটু সময় লাগবে। এবারই প্রথম বৃষ্টি নিয়ে গান করলাম আমি। যদিও আমার ভীষণ প্রিয় বৃষ্টি। গানটি সফট মেলোডি ধাঁচের। অনেকটা বৃষ্টির সুরেই গাঁথা।’

উল্লেখ্য, আরমান খানের সুর ও কম্পোজিশনে অসংখ্য গান শ্রোতানন্দিত হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- মমতাজের গাওয়া ‘নান্টু ঘটক’, বিপ্লবের ‘চান্দের বাতির কসম দিয়া’, হাসানের কণ্ঠে ‘শীত নয় গ্রীষ্ম নয় এসেছে বসন্ত’, ‘লাল বন্ধু নীল বন্ধু’সহ আরও অনেক গান। কিংবদন্তি সংগীত পরিচালক আলম খানের সন্তান আরমান খান পারিবারিকভাবেই সংগীতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। চাচা আজম খান দেশীয় সংগীতের পপসম্রাট। এ বছর চাচা আজম খানের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে দর্শকদের জন্য গেয়েছেন চাচা আজম খানের গান।

জাহ্নবী

 

ঢাকার বাইরে যাচ্ছে ‘ময়ূরাক্ষী’

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১০ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:১০ পিএম
ঢাকার বাইরে যাচ্ছে ‘ময়ূরাক্ষী’

এবার ঢাকার বাইরের দর্শকদের কাছে যাচ্ছে ঈদের ছবি ‘ময়ূরাক্ষী’। আজ থেকে ছবিটি দেখা যাবে ভোলার রূপসী সিনেমা হলে, জানিয়েছেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ। 

ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় ‘ময়ূরাক্ষী’। টানা দুই সপ্তাহ স্টার সিনেপ্লেক্স, ব্লকবাস্টার সিনেমাস, লায়ন সিনেমা হলে দেখানো হয়েছে সিনেমাটি। প্রেম ও প্রতারণার সত্য ঘটনা অবলম্বনে ‘ময়ূরাক্ষী’র গল্প ও চিত্রনাট্য লিখেছেন গোলাম রাব্বানী। সিনেমাটিতে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন চিত্রনায়িকা ইয়ামিন হক ববি ও সুদীপ বিশ্বাস দ্বীপ। এতে আরও অভিনয় করেছেন সাদিয়া মাহি, সুমিত সেনগুপ্ত, ফারজানা ছবি, সমু চৌধুরী, দীপক সুমন, প্রণব ঘোষ, সাবিনা পুঁথি, ফারুক, মুহিন খান প্রমুখ। সিনেমাটির সংগীত পরিচালনা করেছেন জাহিদ নিরব। গান গেয়েছেন মুহিন খান, পূর্ণতা, তরসা, জাহিদ নিরব ও শাকিলা সাকি।

জানা গেছে, আগামী সপ্তাহে ১০ থেকে ১২টি নতুন সিনেমা হলে হবে ‘ময়ূরাক্ষী’র একাধিক প্রদর্শনী।

জাহ্নবী