ঢাকা ১৪ আষাঢ় ১৪৩১, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

যুক্তরাজ্যের নির্বাচন নিয়ে বাজিতে ক্ষুব্ধ সুনাক

প্রকাশ: ২২ জুন ২০২৪, ০৮:৪১ এএম
আপডেট: ২২ জুন ২০২৪, ০৮:৪১ এএম
যুক্তরাজ্যের নির্বাচন নিয়ে বাজিতে ক্ষুব্ধ সুনাক
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক

যুক্তরাজ্যের নির্বাচন নিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা বাজি ধরেছেন এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। তিনি বলেছেন, কেউ যদি এমনটি করে থাকেন, তাহলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করবেন তিনি। 

এ-সংক্রান্ত আইন রয়েছে যুক্তরাজ্যের। কেউ নির্বাচন নিয়ে বাজি বা জুয়ায় লিপ্ত হতে পারবেন না। 

প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ চার ব্যক্তির বিরুদ্ধে এ রকম অভিযোগে তদন্ত হচ্ছে। তাদের মধ্যে কনজারভেটিভ পার্টির প্রচারবিষয়ক পরিচালক টনি লি এবং সুনাকের ব্যক্তিগত সুরক্ষা দলের পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছেন।

এ ছাড়া কনজারভেটিভ পার্টির দুই নির্বাচনি প্রার্থী লরা সন্ডার্স ও ক্রেইগ উইলিয়ামস নিশ্চিত করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দেশটির জুয়াবিষয়ক কমিশন তদন্ত শুরু করেছে।

এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সুনাক জানান, এসব অভিযোগ জানার পর তিনি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ, ব্যাপক ক্ষিপ্ত। 

তিনি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত গুরুতর অভিযোগ এবং তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষের যথাযথ তদন্ত করা উচিত।’ 

সুনাক আরও বলেন, বিশুদ্ধতার প্রক্রিয়ার প্রতি সম্মান বজায় রাখা উচিত।

কেউ নিয়ম ভেঙে থাকলে তাকে প্রচলিত আইন অনুসারে সাজার পাশাপাশি কনজারভেটিভ পার্টি থেকেও বের করে দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন সুনাক। সূত্র: বিবিসি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে ভালো করেছেন, দাবি বাইডেনের

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:০৯ পিএম
ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে ভালো করেছেন, দাবি বাইডেনের
ছবি: সংগৃহীত

নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি বিতর্কে অংশ নিয়েছেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ভালো করেছেন বলে দাবি জো বাইডেনের।  

শুক্রবার (২৮ জুন) বিতর্ক পরবর্তী খাবারের জন্য আটলান্টার একটি ওয়াফেল হাউস রেস্তোরাঁ থেকে নেমে আসার পর বাইডেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা ভালো করেছি।’

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সিএনএনের আটলান্টা স্টুডিওতে এই বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। বিতর্কের আয়োজন করে সিএনএন ও এবিসি। 

বিতর্ক মঞ্চে প্রথা অনুসারে করমর্দন করেননি বাইডেন ও ট্রাম্প। 

সিএনএনের তাৎক্ষণিক জরিপে অনুসারে, অধিকাংশ দর্শকের মতে জো বাইডেনের সঙ্গে বিতর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন।

তাদের তাৎক্ষণিক জরিপ অনুযায়ী, দর্শকদের মতে নিবন্ধিত ভোটারদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ বলেছেন ট্রাম্প ভালো করেছেন। বাকি ৩৩ শতাংশ বাইডেনের পক্ষে মত দিয়েছেন।

তবে সিএনএন বলছে, জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা দেশটির ভোটারদের প্রতিনিধিত্ব করেন না। শুধুমাত্র যারা বিতর্কটি দেখেছেন এবং এই জরিপে অংশ নিয়েছেন তাদের মতামতই এই ফলাফলে প্রতিফলিত হয়েছে। সূত্র : এএফপি

ইসরাত চৈতী/ 

যুক্তরাজ্যের নির্বাচনচূড়ান্ত বিতর্কে মুখোমুখি সুনাক-স্টারমার

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:৩০ এএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:৩০ এএম
যুক্তরাজ্যের নির্বাচনচূড়ান্ত বিতর্কে মুখোমুখি সুনাক-স্টারমার
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টারমার। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের নির্বাচন সামনে রেখে চূড়ান্ত টেলিভিশন বিতর্কে মুখোমুখি হয়েছিলেন দেশটির ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টারমার।

চূড়ান্ত বিতর্কে উঠে এসেছিল স্বাস্থ্য, সামাজিক নীতি, অভিবাসন, নির্বাচন ফলাফল নিয়ে বাজির অভিযোগের মতো বিষয়গুলো। একে অন্যকে ধরাশায়ী করার চেষ্টারও কমতি ছিল না। তবে শেষ পর্যন্ত সমতায় শেষ হয় বিতর্ক।

নির্বাচনি ফলাফল নিয়ে বাজি ধরার অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেন, তিনি ওই অভিযোগগুলো শোনার পর হতাশ ও ক্ষুব্ধ অনুভব করেছেন।

অন্যদিকে লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টারমার বলেন, ‘বাজির অভিযোগগুলো নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’ স্বল্প কর, সামাজিক কল্যাণের বিষয়গুলোও উঠে এসেছিল বিতর্কে। সুনাক দাবি করেন, লেবার ক্ষমতায় এলে উচ্চ করের সম্মুখীন হতে হবে জনসাধারণকে। অন্যদিকে তারা স্বল্প কর বজায় রাখতে পারবেন। পাশাপাশি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে দুর্বলের জন্য সমর্থনের বিষয়টি সব সময় রক্ষণশীল সরকারের আমলেই হবে।

অভিবাসন নিয়ে স্টারমার বলেন, সীমান্তের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো যে পরিমাণ মানুষ ছোট নৌকা নিয়ে ইংলিশ চ্যানেল দিয়ে প্রবেশ করছে, সে বিষয়টি। এর জবাবে সুনাককে বলতে শোনা যায়, এ ধরনের নৌকা আসা ঠেকানোর জন্যই তারা রুয়ান্ডা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন।

মূলত ওই নীতিতে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের যুক্তরাজ্য থেকে রুয়ান্ডায় পাঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সুনাকের সরকার। তবে লেবার পার্টি জানিয়েছে, তারা এ পরিকল্পনার বিরোধী। ক্ষমতায় এলে সেটি বাতিল করা হবে বলেও জানিয়ে রেখেছে তারা। এর বদলে বিভিন্ন বাহিনী ও দক্ষ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে ‘বর্ডার সিকিউরিটি কমান্ড’ গড়ে তুলবে। সূত্র: আল-জাজিরা

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে ‘কালো জাদু’!

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:০৬ এএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:০৬ এএম
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে ‘কালো জাদু’!
ফাথিমাত শামনাজ আলী সালিম ও মোহামেদ মুইজ্জু

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুকে ‘কালো জাদু’ করার অভিযোগে দেশটির পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী ফাথিমাত শামনাজ আলী সালিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) পুলিশ জানিয়েছে, শামনাজ আলী সালিমকে গত রবিবার রাজধানী মালে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে আরও দুজন ছিলেন। তদন্তের জন্য সালিমকে এক সপ্তাহের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

মালদ্বীপের স্থানীয় গণমাধ্যম সান জানিয়েছে, পুলিশ কালো জাদুর কারণে পরিবেশমন্ত্রীকে গ্রেপ্তারের খবরের সত্যতা নিশ্চিত বা প্রত্যাখ্যান কোনোটিই করেননি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মালদ্বীপের আইনে ‘জাদুবিদ্যা’কোনো ফৌজদারি অপরাধ নয়। তবে এ ধরনের কর্মকাণ্ডে ইসলামিক আইনের অধীনে ছয় মাসের কারাদণ্ড হতে পারে। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

পাকিস্তানে তীব্র গরমে পাঁচ শতাধিক মৃত্যু

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৮:৫৮ এএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৮:৫৮ এএম
পাকিস্তানে তীব্র গরমে পাঁচ শতাধিক মৃত্যু
ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। গত ছয় দিনে ওই অঞ্চলে ৫ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। শুধু একদিনেই দেশটির জরুরি সেবাকর্মীরা প্রায় দেড়শ জনের লাশ সংগ্রহ করেছে। 

পাকিস্তানের দ্য ইদি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস জানায়, সাধারণত করাচিতে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জনের লাশ মর্গে নিয়ে থাকে তারা। কিন্তু গত ছয় দিনে তারা মোট ৫৬৮টি লাশ সংগ্রহ করেছে। এর মধ্যে শুধু মঙ্গলবারই লাশ সংগ্রহ করতে হয়েছে ১৪১টি।

বিবিসির প্রতিবেদন বলছে, প্রত্যেকটি মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনই আলাদা করে স্পষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে করাচির তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে বেড়ে যাওয়ায় মৃতের সংখ্যাও বেড়েছে। আর উচ্চ আর্দ্রতার কারণে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো গরম অনুভূত হচ্ছে। এত গরমে জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনসাধারণ। 

করাচির সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ইমরান সারওয়ার শেখ জানান, গত রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত ২৬৭ জন মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জন মারা গেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি- হাসপাতালে যারা আসছেন তাদের বেশিরভাগই ৬০-৭০ বছর বয়সী। যদিও কয়েকজন ছিলেন ৪৫ বছরের। আর দুজনের বয়স ছিল বিশের কোঠায়।’ 

যারা হাসপাতালে আসছেন- তাদের বমি, ডায়রিয়া ও উচ্চমাত্রায় জ্বরসহ নানা উপসর্গ রয়েছে জানিয়ে ইমরান শেখ বলেন, ‘তাদের অনেকেই বাইরে কাজ করতেন। আমরা তাদের বলেছি, তারা যেন প্রচুর পানি পান করেন এবং হালকা জামাকাপড় পরেন।’

পাকিস্তানের এক আবহাওয়াবিদ এই উচ্চ তাপমাত্রাকে ‘আংশিক দাবদাহ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। দেশটির গণমাধ্যমের খবর বলছে, গরম পরিস্থিতি সামাল দিতে বিভিন্ন স্থানে ‘হিটওয়েভ সেন্টার ও ক্যাম্প’ খোলা হয়েছে।

তবে হিটস্ট্রোকে উচ্চ মৃত্যু হওয়ার খবর অস্বীকার করেছেন করাচির কমিশনার সৈয়দ হাসান নাকভি। তিনি বলেন, ‘প্রকৃত মৃতের সংখ্যা প্রতিবেদনে যতটা দেখানো হচ্ছে, ততটা বেশি নয়।’ সূত্র: বিবিসি, জিও নিউজ

বাসযোগ্য শহরের তালিকার শেষ দশে ঢাকা

প্রকাশ: ২৭ জুন ২০২৪, ১০:৪৩ পিএম
আপডেট: ২৭ জুন ২০২৪, ১০:৪৩ পিএম
বাসযোগ্য শহরের তালিকার শেষ দশে ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

বিশ্বের বাসযোগ্য শহরের তালিকায় প্রায় তলানিতে স্থান করে নিয়েছে ঢাকা। বাসযোগ্য শহরের তালিকার ১৭৩টি দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১৬৮তম। 

এ তালিকার শীর্ষে রয়েছে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা। আর একেবারে তলানিতে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট গ্রুপের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) প্রকাশিত দ্য গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স-২০২৪ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। 

শীর্ষ দশ বাসযোগ্য শহরের মধ্যে এশিয়ার একমাত্র শহর হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে জাপানের ওসাকা। ৬ পয়েন্ট নিয়ে শহরটি রয়েছে ৯ নম্বর অবস্থানে।

অন্যদিকে ৪৩ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ১৬৮তম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। বাসযোগ্যতার তালিকায় ঢাকার অবস্থান শেষের দিক থেকে ষষ্ঠ। গত বছর ঢাকার অবস্থান ছিল ১৬৬তম। সেই হিসাবে এবার বাসযোগ্য শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান আরও দুই ধাপ পিছিয়েছে। তালিকায় নিচ থেকে শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি, আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্স, নাইজেরিয়ার সর্বাধিক জনবহুল শহর লাগোস ও পাকিস্তানের রাজধানী করাচি।

গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স-২০২৪-এ ভিয়েনার পর যথাক্রমে রয়েছে ডেনমার্কের কোপেনহেগেন, সুইজারল্যান্ডের জুরিখ, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন, কানাডার ক্যালগেরি, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, কানাডার ভ্যাংকুভার, জাপানের ওসাকা এবং নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহর।

বাসযোগ্যতার তালিকা তৈরির সময় ইআইইউ পাঁচটি মাপকাঠিকে বিবেচনায় নিয়েছে। সেগুলো হলো স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা ও অবকাঠামো। সংস্থাটি বলছে, চমৎকার অবকাঠামো, প্রশংসনীয় সংস্কৃতি, বিনোদন এবং মানসম্মত শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা ভিয়েনাকে তালিকার শীর্ষে রাখতে ভূমিকা রেখেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৭৩টি শহরের গড় স্কোর ছিল ১০০-এর মধ্যে ৭৬ দশমিক ১। যা গত বছরের তুলনায় সামান্য বেড়েছে। তবে ভূরাজনৈতিক সংঘাত, গণ-অসন্তোষ ও আবাসনসংকট অনেক শহরেই প্রকট ছিল বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। সূত্র: ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স